সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৯ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক:
নারী ও পুরুষ একে অপরের পরিপূরক। একজন অন্যজনের প্রতি দূর্বলতা প্রকৃতি প্রদত্ব এবং শারীরিক মানসিক চাহিদার অংশ। যা স্বাভাবিকভাবে প্রচলিত হয়ে আসছে। কিন্তু সে চাহিদাকে যারা প্রচারনার অংশ হিসাবে ব্যবহার করে আসছে ও শারীরিক ফায়দা লুটে নেয় প্রকৃতি তখন বিরুপ হয়ে যায়। আর এই প্রচারণা যখন প্রতিফলিত হতে থাকে তখন সমাজের ঐসব ঘৃনিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ ও আইনের আওতায় না আনলে যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। বিশেষ করে পুরুষ শাসিত সমাজের নারীরাই বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হয় বিভিন্ন মাধ্যমে এটাই প্রকাশ পায়। সমাজকে বিশিয়ে তুলতে এসব লম্পট স্বল্প সংখ্যরাই যথেষ্ট। তাদের প্রতারনার ফলে যুব সমাজ, মিডিয়া কর্মীসহ সকলেই ক্ষতিগ্রস্থ। এমনি এক নারী লোভি মো: সাইফুল আলম শুভ, এক সন্তানের জনক (বয়স- আনুমানিক ৪০) টিকাতলির কে, এম, দাস লেন এ থাকতেন। তিন ভাই এক বোন ভাইদের মধ্যে সবার ছোট সাইফুল আলম শুভ। কাপ্তান বাজারে মেঝো ভাইয়ের দোকানে কাজ করতেন। সে বিভিন্ন লাইটিং ডিলারের কাছ থেকে বাকীতে মাল এনে ভাইয়ের দোকানে নগতে বিক্রি করলেও ভিতরে ভিতরে প্রত্যারনার মাধ্যমে নারী লিপসা অর্থ উপারজনের মনোভাব করতে থাকেন। তাই নিজেকে কখনো সংষ্কৃতিক কর্মী কখনো উচু মাপের মিডিয়া কর্মী হিসাবে জাহির করে। পছন্দ মতো বিভিন্ন বয়সি নারীদের সাথে সক্ষতা গড়ে তোলে। নারীরা প্রকৃত ভাবে সহজ-সরল হওয়ায় সর্বত্র লুটে নেওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। নিজেকে মডেল কর্মী বা অভিনেত্রার পরিচয় দিলেও তার যোগ সূত্র পাওয়া যায়নি। অথচ সভ্যতা ও উন্নত প্রযুক্তি যুগে এই সব সুন্দরী নারীরা তার ফাঁদে পরে এবং কি আর্কষনের প্রতারক লম্পট যুবকের সঙ্গে নিজের সর্বত্র হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যায়। তার ধারাবাহিক পর্ব তুলে ধরার চেষ্টা করবো পাঠকের কাছে। পর্ব-১